hamburgerIcon
login

VIEW PRODUCTS

ADDED TO CART SUCCESSFULLY GO TO CART

Article Continues below advertisement

  • Home arrow
  • Second Trimester arrow
  • গর্ভাবস্থায় শারীরিক পরিবর্তন: কি কি হতে পারে জানেন? (Experiencing Body Changes During Pregnancy: Know What to Expect in Bengali) arrow

In this Article

    গর্ভাবস্থায় শারীরিক পরিবর্তন: কি কি হতে পারে জানেন? (Experiencing Body Changes During Pregnancy: Know What to Expect in Bengali)

    Second Trimester

    গর্ভাবস্থায় শারীরিক পরিবর্তন: কি কি হতে পারে জানেন? (Experiencing Body Changes During Pregnancy: Know What to Expect in Bengali)

    3 November 2023 আপডেট করা হয়েছে

    Article Continues below advertisement

    আপনি নিশ্চয়ই জানতে চান যে আপনার পেটের ভিতরে কী হচ্ছে। এছাড়া, এতদিনে আপনি গর্ভাবস্থার কিছু লক্ষণ অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন। আপনি যদি আপনার গর্ভাবস্থার ১৭তম সপ্তাহে থাকেন এবং পরবর্তী পদক্ষেপ কীভাবে নেবেন, তা না জানেন, তাহলে এই নিবন্ধটি অবশ্যই আপনাকে সাহায্য করবে। গর্ভাবস্থায় শারীরিক পরিবর্তন ও এই সময় কী-কী বিষয় মেনে চলতে হবে, সে সম্বন্ধে আরও জানতে এই নিবন্ধটি ভালভাবে পড়ুন।

    গর্ভাবস্থার ১৭তম সপ্তাহ হল মাতৃত্বকালীন পোশাক ও গর্ভাবস্থায় পরার অন্তর্বাস কেনার সঠিক সময়। আপনার গর্ভাবস্থা যত এগোবে, আপনি নিজের শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করতে থাকবেন। আপনার বমি-বমি ভাব কমে যাবে এবং আপনার তরতাজা ভাব বাড়তে থাকবে। ইতোমধ্যে সকালের অসুস্থতা নিশ্চয়ই বন্ধ হয়ে গেছে এবং সম্ভবত বদহজম সম্বন্ধীয় কিছু সমস্যা আছে।

    তাহলে আপনার পেটে যে রহস্য ক্রমশ বেড়ে উঠছে, সেটি কী? (So, What Is The Unfolding Mystery Inside Your Tummy in Bengali)

    আপনি যদি ভাবেন যে আপনার পেটের ভিতরে কী চলছে, তাহলে জেনে রাখুন যে ১৭তম সপ্তাহে আপনার গর্ভে থাকা সন্তান চোষা ও গেলার দক্ষতা শিখতে শুরু করে দিয়েছে। তার ভ্রূ ও চোখের পাতা বাড়তে শুরু করেছে এবং তাদের আঙুলের ছাপও তৈরি হয়ে গেছে। আপনার শিশু ফ্যাট কলা (অ্যাডিপোজ টিস্যু) তৈরি করছে এবং শিশুটির পেশি ও হাড়গুলিও তৈরি হয়েছে।

    শিশুটির দেহের বাইরের যৌনাঙ্গগুলি পূর্ণতা পেয়েছে এবং বাইরের পরিবেশের চিৎকারে গর্ভে থাকা শিশু অস্বস্তিতে পড়তে পারে। শিশুটির মস্তিষ্ক তার হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করছে এবং এটি 150 বার পর্যন্ত স্পন্দন করতে পারে। ভার্নিক্স নামক সাদা জিনিসের একটি পাতলা স্তর গর্ভে থাকা শিশুটির দুর্বল ত্বককে ঘিরে রেখেছে।

    গর্ভে থাকা শিশুটির আকার খুব বেশি হলে একটি শালগম বা ন্যাসপাতির মতো। ১৭তম সপ্তাহে শিশুটি আনুমানিক ওজন ১৫০-১৭৫ গ্রাম এবং তার উচ্চতা প্রায় ৫-৬ ইঞ্চি। শরীরের কয়েকটি সাধারণ পরিবর্তন হল, এই সময় আপনি সন্তানের নড়াচড়া অনুভব করতে পারবেন ও আপনার গর্ভের বেড়ে যাওয়া আকার বাইরে থেকেও বোঝা যাবে।

    Article continues below advertisment

    আপনি গর্ভাবস্থায় প্রতি সপ্তাহে বিভিন্ন শারীরিক পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারেন। যাঁরা প্রথম বার মা হচ্ছেন, তাঁদের জন্য এটি বেশ রোমাঞ্চকর এবং তাঁরা এই অবস্থা উপভোগ করার জন্য সবসময় তৈরি থাকেন। গর্ভাবস্থার ১৭তম সপ্তাহের কিছু সাধারণ লক্ষণ নিচে উল্লেখ করা হল:

    1. বুক-জ্বালা ও বদহজম
    2. কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা
    3. মেজাজ পরিবর্তন
    4. হরমোনের মাত্রা পরিবর্তন (ত্বকের রং ভিন্ন হতে পারে)
    5. পায়ে যন্ত্রণা

    আপনি আপনার খাবারের অভ্যাস মেনে ও গর্ভাবস্থা উপযোগী কার্ডিও করে উপরে উল্লখিত লক্ষণগুলির প্রভাব এড়াতে পারেন।

    গর্ভাবস্থায় আপনার ডায়েটের বিশ্লেষণ (Analyzing Your Diet During Pregnancy in Bengali)

    স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন শুরু করার সময় যেগুলি করতে হবে, সেগুলির মধ্যে অন্যতম হল আপনার ডায়েট প্ল্যান বিশ্লেষণ করা। কারণ আপনি যেগুলি খাবেন, সেগুলি আপনার শরীর গ্রহণ করবে। গর্ভাবস্থায় আপনি কী-কী খাচ্ছেন, সে সম্বন্ধে যথেষ্ট সচেতন হতে হবে। এমনকি আপনাকে জাঙ্ক ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার ও মিষ্টি খাওয়াও প্রায় বন্ধ করে দিতে হবে।

    অনেক মহিলা তাঁদের ওজন হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার ফলে বা শরীরের আকার বদলে যাওয়ার ফলে খালি পেটে থাকা শুরু করেন। আপনাকে বুঝতে হবে যে এই সময় আপনার শরীরে যে পরিবর্তনগুলি হচ্ছে, সেগুলি স্বাভাবিক। অপরদিকে, খালি পেটে থাকলে তা আপনার ও আপনার গর্ভে বাড়তে থাকা সন্তানের পক্ষে মারাত্মক হতে পারে।

    এছাড়া আপনাকে মনে রাখতে হবে যে গর্ভাবস্থায় খালি পেটে থাকা যেমন ক্ষতিকর, তেমনই দু’জনের খাবার একজনে খেয়ে নেওয়াও ক্ষতিকর। আপনি যদি আপনার ডায়েট ও শরীরচর্চার মধ্যে যথাযথ সামঞ্জস্য বজায় রাখতে পারেন, তাহলে সেটি সবচেয়ে ভাল। গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে স্বাস্থ্যকর শারীরিক পরিবর্তনের জন্য আপনাকে অবশ্যই একজন সার্টিফায়েড নিউট্রিশনিস্টের পরামর্শ নিতে হবে। এই সহজ ধাপগুলি মেনে চলুন:

    Article continues below advertisment

    1. আপনার পক্ষে সবচেয়ে ভাল হল প্রোটিন সমৃদ্ধ ডায়েট গ্রহণ করা, যার মধ্যে রয়েছে মাছ, ডাল, তোফু, চর্বিহীন মাংস, বিন ও অল্প পরিমাণে রেড মিট।
    2. সবুজ শাকসবজি ও মরশুমের তাজা ফল অ্যানিমিয়ার ঝুঁকি কমায় এবং এগুলি গর্ভবতী মহিলাদের রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
    3. ক্যালসিয়ামের অভাব এড়ানোর জন্য আপনাকে দই, চীজ, স্বাদযুক্ত দুধ ও দুধের অন্যান্য প্রোডাক্ট খেতে হবে।
    4. আপনার ডাক্তার আপনার ডায়েটে ফলিক অ্যাসিড গ্রহণের পরামর্শ দিতে পারেন, কারণ এটি কনজেনিটাল ডায়াবেটিস আটকাতে সাহায্য করে।
    5. আপনার ডায়েটে ভিটামিন সি থাকলে তা আপনার শরীরের কলাগুলিকে সুস্থ করতে সাহায্য করে।
    6. আপনি যদি আপনার সম্পূর্ণ গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকতে চান, তাহলে ডায়েটে জিঙ্ক গ্রহণ করতে ভুলবেন না।
    7. হাতের কাছে একটু বাদাম ও কম ফ্যাটযুক্ত স্ন্যাক রেখে দিন এবং দু’বার মিলের মাঝে একটু-আধুটু খিদে পেলেই সেগুলি খান।
    8. বেশি করে খাবেন না এবং মিলগুলিকে 5 থেকে 6 বারে ভাগ করে নিন।
    9. কোনোকিছুই অতিরিক্ত পরিমাণে খাবেন না।
    10. জাঙ্ক ফুড ও অন্যান্য মিষ্টি জিনিস সীমিত পরিমাণে খান। এগুলি আপনার সন্তানের ক্ষতি করতে পারে।
    11. আপনার গর্ভাবস্থার 17তম সপ্তাহে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খেতে ভুলবেন না।

    গর্ভাবস্থায় সবচেয়ে ভালভাবে জীবনযাপন করার জন্য কী-কী করতে হবে? (What Are Some Of The Best Lifestyle Tips To Follow During Pregnancy in Bengali)

    আপনার গর্ভাবস্থার সম্পূর্ণ সময়কালে নিজেকে শক্তভাবে ও আনন্দে রাখতে আপনাকে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করতে হবে। কারণ আপনার স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন আপনার সাথে আপনার সন্তানেরও উপকার করবে। এছাড়া, গর্ভপাত বা গর্ভাবস্থার অন্যান্য জটিলতাগুলির ঝুঁকিও কম থাকবে।

    যদি গর্ভাবস্থায় সক্রিয় বা সুস্থ থাকতে আপনার সমস্যা হয়, তাহলে প্রেগনেন্সি ক্লাসে ভর্তি হন। এই ক্লাসগুলিতে আপনি কিছু হালকা শরীরচর্চা শিখতে পারবেন, যেগুলি এই সময় বেশ উপকারি হতে পারে। এছাড়া এই ক্লাসগুলি স্তন্যপান ও শিশুর দেখাশোনা সম্বন্ধেও কিছু বিষয় শেখায়। নিচে কয়েকটি বিষয় বলা হল, যেগুলি আপনাকে গর্ভাবস্থায় সুস্থ, সক্রিয় ও আনন্দে থাকতে সাহায্য করবে:

    হাইড্রেট থাকার জন্য প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন (জল, টাটকা ফলের রস, বাটারমিল্ক, স্বাদযুক্ত দুধ): (Drink plenty to stay hydrated)

    গর্ভাবস্থায় আপনার ডিহাইড্রেট হওয়া, ক্লান্ত হওয়া, এমনকি অবসাদগ্রস্ত হওয়াও স্বাভাবিক। তাই আপনি যেখানেই যাবেন, সেখানে একটি জলের বোতল নিয়ে যাওয়া খুব প্রয়োজন, কারণ আপনি কিছু কঠিন পরিস্থিতির জন্য আপনি নিজের শরীরে তরলের মাত্রা ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলতে চান না এবং এটি সময়ের সাথে-সাথে ঠিক হয়ে যায়!

    সঠিক সময় সঠিক পরিমাণে খাবার খান: (Eat properly on time with the perfect portion of food)

    যেহেতু আপনি এখন দু’জনের জন্য খাবার খাচ্ছেন, তাই আপনি কী খাচ্ছেন বা না খাচ্ছেন, সে সম্বন্ধে আপনাকে যথেষ্ট সচেতন থাকতে হবে। কিছু খাবার আপনার সন্তানের পক্ষে ক্ষতিকর হতে পারে। তবে কিছু খাবার গর্ভে থাকা শিশুটির জন্য বেশ পুষ্টিকরও হতে পারে।

    যে খাবারগুলি আপনাকে এড়িয়ে যেতে হবে, সেগুলির মধ্যে রয়েছে জাঙ্ক ফুড ও মিষ্টি খাবার। বেশি পরিমাণে মিষ্টি খাবার খেলে আপনার জেস্টেশনাল ডায়বেটিস হওয়ার ঝুঁকি বেশি হয়ে যায়।

    Article continues below advertisment

    নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন এবং আপনার বাড়ি পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন: ( Keep yourself safe and make sure your house is clean and hygienic)

    হ্যাঁ! আপনার সন্তান পৃথিবীতে আসার আগেই তার জন্য অনেককিছু আগে থেকে করতে হবে। তবে, উঁচুতে উঠে বা ধারালো জিনিস নিয়ে কিছু করতে হলে অবশ্যই খুব সাবধানে করবেন। বাড়ি পরিষ্কার করার সময় আপনার সঙ্গির সাহায্য নিন। এছাড়া বাড়ির কাজকর্ম করার জন্য একজন কাজের লোকও রাখতে পারেন

    প্রকৃতির মাঝে থেকে বা ধ্যান করে পজিটিভ থাকুন: (Stay positive by spending some time with nature or practising meditation)

    সকালে বা সন্ধ্যেবেলা হাঁটতে বেরোলে বেশ ভাল লাগতে পারে। আপনি গর্ভাবস্থার উদ্বেগ থেকে আরাম পাওয়ার জন্য যোগব্যায়ামের ক্লাসেও ভর্তি হতে পারেন। অনেক সময় প্রকৃতির মাঝে অনেকক্ষণ সময় কাটালেও জীবনে কিছু বিস্ময়কর বিষয় দেখতে পাবেন! এই পরিবর্তনের জন্য চাই শুধু কিছুটা ফাঁকা সময় আর মনের ইচ্ছা!

    আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী গর্ভাবস্থার মাল্টি-ভিটামিনগুলি খেতে ভুলবেন না: (Don’t forget to take your prenatal multi-vitamins as advised by your doctor)

    আপনার শরীরে যে পুষ্টিউপাদানগুলির অভাব আছে, সেগুলি পূরণ করার জন্য আপনার ডাক্তার আপনাকে ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট বা অন্য কোনও ভিটামিন দিতে পারেন। এছাড়া, আপনাকে কিছু ওষুধ সীমিত পরিমাণে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হতে পারে। গর্ভাবস্থায় কিছু ওষুধ খাওয়া যায় না, কারণ সেগুলি শিশুর উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন, অনেক গর্ভবতী মহিলাকে ট্রেটিনয়েন ব্যবহার করতে দেওয়া হয় না, কারণ এর ফলে গর্ভপাত বা নির্দিষ্ট সময়ের আগে প্রসব হতে পারে।

    বাড়ির কাজকর্ম বা আপনার অফিসের কাজে নিজের শরীরকে বেশি ক্লান্ত করবেন না: (Do not exert your body in household chores or your office work)

    আপনার অফিসের ক্ষেত্রে নিজের ইচ্ছামতো কাজের সময় বেছে নেওয়ার চেষ্টা করুন। এছাড়া, আপনার সঙ্গির সঙ্গে বাড়ির কাজকর্ম ভাগ করে করুন। এভাবে আপনার কাজের বোঝা অনেক কমে যাবে এবং আপনি বিশ্রামের জন্য অনেকটা সময় পাবেন।

    চাপমুক্ত থাকুন এবং এমন কোনও ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলুন, যাঁকে আপনি বিশ্বাস করেন: (Stay stress-free, and feel free to talk to someone you trust)

    প্রেগনেন্সি ক্লাসে ভর্তি হলে বা প্রেগনেন্সি ক্লাবে যুক্ত হলে আপনি নিজের অনুভূতিগুলির মূল্যায়ন করতে পারবেন। এগুলি করলে আপনি এমন অনেক গর্ভবতী মহিলাদের কথা জানতে পারবেন, যাঁরা এই একই পরিস্থিতির মধ্যে ছিলেন বা অন্য কোনও পরিস্থিতিতে ছিলেন। আপনার সঙ্গির সঙ্গে ভালভাবে কথা বললেও আপনার মন অনেকটা হালকা হতে পারে।

    Article continues below advertisment

    ধূমপান ও মদ্যপান করবেন না: (Avoid smoking and drinking alcohol)

    এটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ। এটি কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। ধূমপান বা মদ্যপান আপনার গর্ভের সন্তানের পক্ষে মারণাত্মক হতে পারে। এছাড়া গর্ভপাত বা গর্ভাবস্থার অন্যান্য জটিলতার ঝুঁকিও অনেক বেড়ে যায়।

    খালি পেটে থাকবেন না এবং কোনও শরীরচর্চা অতিরিক্ত করবেন না: (Do not starve your body, and don’t overdo any workout)

    গর্ভাবস্থায় শারীরিক পরিবর্তন অবশ্যই খুব স্বাভাবিক। খালি পেটে থাকলে আপনার সন্তানের শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারেল পৌঁছয় না। খাবার থেকে দূরে থাকলে তা আপনার গর্ভের সন্তানের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। অপরদিকে এই সময় যখন আপনার শরীরের প্রচুর পরিমাণে বিশ্রাম প্রয়োজন, তখন অতিরিক্ত শরীরচর্চা করলে শরীরের উপর প্রচুর চাপ পড়ে।

    জাঙ্ক ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং তৈলাক্ত ও মিষ্টি খাবার এড়িয়ে যান: (Avoid eating junk food, processed foods, and oily and sugary foods)

    ক্ষতিকর খাবার না খেলে আপনার সন্তান যে-কোনও রোগ বা অসুস্থতা থেকে দূরে থাকবে। এছাড়া এর ফলে গর্ভাবস্থার বেশিরভাগ জটিলতাও দূরে থাকে।

    একটি সফল ও নিরাপদ গর্ভাবস্থার জন্য আপনাকে আরামদায়ক জুতো ও আলগা পোশাক পরতে হবে: (For a successful and safe pregnancy, you must choose comfortable footwear and breathable maternity clothes)

    প্রসবের কমপক্ষে দুই থেকে তিন মাস আগে মাতৃত্বকালীন জিনিসপত্রের কেনাকাটা করার চেষ্টা করুন। এটি করলে আপনাকে শিশুর জন্মের পরে সবকিছুর জন্য তাড়াহুড়ো করতে হবে না। নিজের ও নিজের সন্তানের জন্য আলগা জামাকাপড় কিনুন। সন্তানকে স্তন্যপান করানোর সময় বা অন্যান্য কাজকর্ম করার সময় আপনি অবশ্যই অস্বস্তির মধ্যে থাকতে চাইবেন না।

    Article continues below advertisment

    অনুপ্রেরণামূলক বই পড়ুন ও ধর্মীয় স্তোত্রপাঠ শুনুন: (Consider reading motivational books and listening to spiritual hymns)

    এই পরামর্শটি অদ্ভুত শুনতে লাগলেও, অনুপ্রেরণামূলক বই পড়লে ও ধর্মীয় স্তোত্রপাঠ শুনলে আপনার মন ভাল হয়ে যেতে পারে। এগুলি করলে আপনি আরও স্বস্তি পাবেন ও শান্ত থাকবেন।

    Tags:

    Unfolding Mystery Inside Your Tummy in Bengali, Analyzing Your Diet During Pregnancy in Bengali, Best Lifestyle Tips To Follow During Pregnancy in Bengali, Experiencing Body Changes During Pregnancy: Know What to Expect in Bengali

    Is this helpful?

    thumbs_upYes

    thumb_downNo

    Written by

    Satarupa Dey

    Get baby's diet chart, and growth tips

    Download Mylo today!
    Download Mylo App

    RECENTLY PUBLISHED ARTICLES

    our most recent articles

    Mylo Logo

    Start Exploring

    wavewave
    About Us
    Mylo_logo

    At Mylo, we help young parents raise happy and healthy families with our innovative new-age solutions:

    • Mylo Care: Effective and science-backed personal care and wellness solutions for a joyful you.
    • Mylo Baby: Science-backed, gentle and effective personal care & hygiene range for your little one.
    • Mylo Community: Trusted and empathetic community of 10mn+ parents and experts.