hamburgerIcon

Orders

login

Profile

SkinHairFertilityBabyDiapersMore
Tackle the chill with hot discounts🔥 Use code: FIRST10Tackle the chill with hot discounts🔥 Use code: FIRST10
ADDED TO CART SUCCESSFULLY GO TO CART

In this Article

    সাপ্তাহিক গর্ভাবস্থার সময়সূচি

    Health & Wellness

    সাপ্তাহিক গর্ভাবস্থার সময়সূচি

    4 April 2023 আপডেট করা হয়েছে

    বেশিরভাগ গর্ভবতী মহিলাই বিশেষ করে প্রথমবারের ক্ষেত্রে, প্রত্যেক সপ্তাহের পরিবর্তন নিয়ে চিন্তিত থাকেন এবং অনেক সময় বুঝতে পারেন না ঠিক কিভাবে এই ক্রমাগত পরিবর্তনকে মেনে বা মানিয়ে নেবেন। এই আলোচনার মাধ্যমে আপনারা আগে থেকেই সচেতন হয়ে যাবেন যে কোন সপ্তাহে কি ধরনের পরিবর্তন হতে পারে আপনার এবং আপনার গর্ভের সন্তানের ক্ষেত্রে। এটি আপনাকে সাহায্য করবে সেই মতন তৈরি থাকতে যাতে মাতৃত্বের আনন্দ উপভোগ করতে পারেন সব দুশ্চিন্তাকে সরিয়ে। তবে এ কথা মনে রাখা দরকার যে প্রত্যেকের শারীরিক গঠন আলাদা। তাই পরিবেশ পরিস্থিতি সবকিছুই আলাদা হয়। নিম্নোক্ত সময়সূচী সাধারণের মাপকাঠিতে করা হয়েছে তাই একটু অন্যরকম কিছু দেখলে ভয়ের কোন কারণ নেই এবং খুব বেশি রকমের কোন কিছু পরিবর্তন দেখলে সঙ্গে সঙ্গে কোন বিশেষজ্ঞের সাথে যেমন মাইলো ক্লিনিক এর সাথে যোগাযোগ করা আবশ্যিক।

    প্রসবের তারিখ এবং ত্রৈমাসিক সম্পর্কে কিছু কথা

    যখন একজন গর্ভবতী মহিলা প্রথমবার তার গর্ভাবস্থা অনুভব করেন তখন প্রথম তার মনে প্রশ্ন আসে যে তিনি কখন বাচ্চাটিকে দেখতে পাবেন, ডাক্তারের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতে তিনি মোটামুটি একটা প্রসব তারিখ বলে দেন। ৪০ সপ্তাহের হিসেব অনুযায়ী যা মাসিকের প্রথম দিন থেকে ধরা হয়।
    এটা আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি আপনার প্রসব তারিখটা খুব ভালোভাবে মনে রাখবেন কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সন্তান ৩৮ থেকে ৪২ সপ্তাহের মধ্যে জন্মগ্রহণ করে। ব্যতিক্রমী কিছু মহিলা একদম নির্দেশিত দিনে প্রসব করেন। পুরো সময়টা ধরেই কিছু কথা ভীষণভাবে শুনতে পাওয়া যায়। প্রথম ত্রৈমাসিক প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু করে বারো সপ্তাহ অব্দি, দ্বিতীয় ত্রৈমাসিক ১৩ সপ্তাহ থেকে শুরু করে ২৬ সপ্তাহ অব্দি এবং তৃতীয় ত্রৈমাশিকটি ২৭ সপ্তাহ থেকে শুরু করে প্রসবের আগে অবধি ধরা হয়।

    শুরুর কথা

    প্রথম সপ্তাহটি হল আপনার মাসিকের সপ্তাহ কারণ এটি অনুযায়ী প্রসবের দিনটি নির্ধারণ হয়। এই সময় থেকেই আপনার স্বাস্থ্যকর অভ্যাস শিশুর স্বাস্থ্য নির্দেশ করে তাই গর্ভাবস্থার আগেই শরীরকে সেভাবে তৈরি করা উচিত তাই যখন থেকে শিশুর কথা ভাবা হয় সেই সময় থেকেই তামাক জাতীয় বিভিন্ন নেশার দ্রব্য অথবা মদ সম্পূর্ণরূপে ত্যাগ করা উচিত কারণ এগুলি শিশুর ক্ষেত্রে বিভিন্ন জন্মগত ত্রুটি যেমন নিঃশ্বাসের সমস্যা কম ওজন এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যের সমস্যা র কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যেকোনো ওষুধ খাওয়ার আগেই ডাক্তারের সাথে কথা বলা খুবই প্রয়োজনীয় এবং কোন ওষুধ বন্ধ করার আগেও ডাক্তারের থেকে জেনে নেওয়ায় উচিত কারণ প্রত্যেকটি ওষুধেরই শিশুর ওপর প্রভাব থাকে তাই শুরু বা বন্ধ কোনটাই নিজের ইচ্ছামতন করা উচিত না এমন করা উচিত যাতে ভিটামিন প্রচুর থাকে বিশেষত ফলিক অ্যাসিড যেসব মহিলারা গর্ভবতী হতে চান তাদের ৪০০ মাইক্রগ্রাম ফলিক অ্যাসিড প্রত্যেকদিন খাওয়া উচিত এটি শিশুর স্নায়ওগত সমস্যা বিপদ অনেক কমিয়ে দেয় তবে অবশ্যই ডাক্তারের কথা অনুযায়ী ফলিক এসিড সাপ্লিমেন্ট খাওয়া উচিত গর্ভবতী হবার জন্য

    দ্বিতীয় সপ্তাহ

    শুনতে অবাক লাগলেও এই সপ্তাহেও আপনি গর্ভবতী নন বরং এই সপ্তাহের শেষে আপনার ডিম্বা নটি শুক্রাণু সঙ্গে মিলিত হবে লিঙ্গ নির্ধারণ হয় ডিম্বানোর নিষিদ্ধকরণের ওপরে ৪৬ টি ক্রোমোজোম এর মধ্যে যেগুলি শিশুর জিনগত উপাদান কেবলমাত্র দুটো বা একটা শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ করতে পারে যেগুলি সেক্স ক্রোমোজোম হিসাবে পরিচিত প্রত্যেকটি ডিম্বানোতেই একটি এক্স ক্রোমোজোম এবং একটি বায় ক্রোমোজোম থাকে যদি এক্স ক্রোমোজোম টি নিষিদ্ধ হয় তাহলে শিশু সন্তান মেয়ে হয় আর যদি ওয়াই ক্রোমোজোম সৃষ্টি হয় তাহলে শিশুটি ছেলে হয়
    এই সময়েই জরায়ুর দেওয়াল শিশুর পালনের জন্য তৈরি হতে থাকে এবং শরীর ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোন নিঃসরণ করে যেটা ডিম্বানুটাকে পরিণত করে এই সপ্তাহের শেষে গর্ভবতী মহিলা মাসিকের সময় চক্রের ঠিক মাঝখানে থাকে যদি তার মাসিক ২৮ দিনের হয় এবং সেই সময়েই অভুলেশন হয় যখন জরায়ু একটা ডিম্ব ফলোপিয়ান টিউবে বার করে দেয় তাই এই সময়ে গর্ভবতী হওয়ার সবথেকে বেশি সুযোগ থাকে যদি এই সময় কোন মহিলা কোন গর্ভনিরোধক বড়ি ছাড়া শারীরিকভাবে মিলিত হন একজন পুরুষের সাথে তাহলে খুব সহজেই তিনি গর্ভবতী হয়ে যান অন্যদিকে একজন পুরুষ যখন বীর্যপাত করেন তখন কয়েক লক্ষ শুক্রানু জরায়ুর দিকে ধাবমন হয় এবং ফলোপিয়ান টিউবে কয়েকশোই পৌছাতে পারে যেখানে ডিম্বাণুটি অপেক্ষারত এবং অবশেষে কেন ডিম্বকে নিষিদ্ধ করে পুরো পদ্ধতিটা সম্পূর্ণ করে এবং তার ফলে একজন মহিলা গর্ভবতী হন তাই এই সময়ে অব্দি কোন মহিলা কোন রকম শারীরিক পরিবর্তন অনুভব করতে পারে না।

    তৃতীয় সপ্তাহ

    যদিও একজন মহিলা এখন অব্দি বুঝতে পারেন না যে তিনি গর্ভবতী কিন্তু শিশুটি আস্তে আস্তে বেড়ে উঠছে তার মধ্যে এই সময়ে ফোনটা জন্ম নিয়েছে এবং কোষ বিভক্ত হতে শুরু করেছে নিষিদ্ধকরণের ৩০ ঘণ্টা পরে দুটো কোষ তারপর চারটে তারপর আটটা এবং এইভাবে কোষগুলি বিভক্ত হতে থাকে ফলোপিয়ান কিউবে এবং তা জরায়ুতে স্থাপিত হয় যখন জরায়ুতে এটি স্থাপিত হয় তখন একটা ছোট বলের আকার ধারণ করে এবং এটাকে ব্রণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয় এটি সাধারণত ফাঁকা এবং রস দ্বারা ভর্তি থাকে এই সপ্তাহের শেষে জরায়ুর দেওয়ালে এটি স্থায়ীভাবে আটকে গিয়ে পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করে এবং পরবর্তীকালে এটি শিশুর আকার ধারণ করে
    এই সময়ে তাই যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টি দরকার বিশেষ করে ফলিক এসিড আয়রন ক্যালসিয়াম প্রোটিন শরীরের সঠিক বৃদ্ধির জন্য ফলিক এসিড সাপ্লিমেন্ট এই সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে কোন জন্ম গত ত্রুটিকে রোধ করার জন্য যেটা সাধারণত এই সময়ই হয়ে থাকে একজন গর্ভবতী মহিলা যখন যথেষ্ট পরিমাণ পুষ্টি যেমন প্রোটিন খাবারের সঙ্গে খান তখন নতুন টিস্যু তৈরি হয় যেটা গর্ভাবস্থায় আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে ক্যালসিয়াম হাড়ের এবং দাঁতের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে তাই যথেষ্ট পরিমাণ সবুজ শাকসবজি এবং ডাল কড়াইশুঁটি মটরশুটি ইত্যাদি খাওয়া দরকার আয়রন গর্ভাবস্থায় যথেষ্ট জরুরি শিশুর রক্ত প্রবাহ বাড়াবার জন্য এজন্য সবুজ শাকসবজি ডিম এবং মাংস খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    চতুর্থ সপ্তাহ

    চতুর্থ সপ্তাহে শিশুটি দুটি কোষের হয়। যেগুলো বাকি শারীরিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ তৈরি করে। এছাড়াও যে দুটি গঠন এই সময় তৈরি হয় তাহলে ইয়াক সাক এবং আমনিয়ন। এটি এমনিওটিক ফ্লুইড দিয়ে ভর্তি থাকে যেটা এমব্রকে বৃদ্ধিতে এবং সুরক্ষায় সাহায্য করে অন্যদিকে ইয়াক সাক রক্ত তৈরি করে এবং এমব্রোটির লালন পালন করে যতক্ষণ না প্যাসেন্টটা এই কাজটি শুরু করে স্থাপিত হয় গভীরভাবে তাই জন্য কিছু মহিলা এই সময় রক্তের ছোপ বা অল্প ব্যথা অনুভব করতে পারে এটা অনেক সময়ই মাসিক হিসেবে মনে হতে পারে যেহেতু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এটা মাসিকের সময় হয় স্থাপিত হওয়ার পরে নিঃসরণ করতে শুরু করে যেটি জরায়ুর দেয়ালকে শক্ত করে এবং ডিম্বাশয় কে ইঙ্গিত দেয় ডিম্বাণু নিঃসরণ না করার জন্য পরবর্তী মাসে এবং তাই মাসিক বন্ধ হয়ে যায় এই হরমোনটি গর্ভাবস্থার পরীক্ষার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় এটা নিশ্চিত করার জন্য যে মহিলা গর্ভবতী কিনা এবং এই সময় থেকেই গর্ভাবস্থার বিভিন্ন লক্ষণ পরিলক্ষিত হতে থাকে যেমন মাথা ঘোরা বমি ক্লান্তি স্তনে ব্যথা ইত্যাদি কিন্তু এই সপ্তাহের শেষে এটা নিশ্চিত হয়ে যায় যে একজন মহিলা গর্ভবতী এবং তার মাসিক হয় না

    পঞ্চম সপ্তাহ

    পঞ্চম সপ্তাহে অনেকগুলি কোষের সৃষ্টি হয় এবং একটা সঠিক আকার ধারণ করতে শুরু করে। এই সময়ে শিশুটির মস্তিষ্ক এবং শিরদাঁড়ার গঠন শুরু হয় এবং মাঝখানে হৃদয়ের গঠন ও শুরু হয় এই সময় থেকেই প্লাসেন্টা তৈরি হতে থাকে যেটাকে একটা আঙুলের মতন দেখতে লাগে এই সময় পর্যন্ত যদি একজন মহিলা মাথা ঘোরা অনুভব না করেন তাহলে খাদ্দা দেশের দিকে বিশেষ নজর দেওয়ার প্রয়োজন কারণ জন্মগত ত্রুটি বা গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এই সময়ে তাই খাদ্য যেমন চিজ অপপ্রক্রিয়া দত্ত দুধ অ্যাপেল সাইডের ফলের রস কাঁচা কোন খাদ্য যেটা কাঁচা ডিম আছে এমনকি মোজে কাঁচা বা প্রক্রিয়াজ মাংস শাকসবজি ইত্যাদি খাওয়া চলে না

    ষষ্ঠ সপ্তাহ

    ষষ্ঠ সপ্তাহে স্নায়ুতন্ত্র এবং মস্তিষ্ক তৈরি হয়ে যায় শিশুর ক্ষেত্রে এমনকি চোখের গঠনও শুরু হয়ে যায় মস্তিষ্কের দুপাশে এই সময়েই শিশুর হৃদয়টি স্পন্দন হতে শুরু করে যেটা ইউএসবি পরীক্ষার মাধ্যমে বোঝা যায় এই সপ্তাহে এমনকি নিশ্বাস প্রশ্বাস এবং প্রাকতন্ত্রের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায় সবশেষে শিশুটির পা এবং হাতের গঠন শুরু হয়
    যেহেতু অনেক সময় একটি শিশুর পা এই সময় ঘটানো থাকে তাই সঠিক মাপ নির্ণয় এই সময়ে সম্ভবপর হয় না এই সময়ে একটি শিশুর পরিমাপ থাকে .০৮-.২ ইঞ্চি গর্ভবতী মহিলার ক্ষেত্রে এই সময়ে বিভিন্ন পরিবর্তন দেখা যেতে পারে এই সময়ে একজন গর্ভবতী মহিলা খুব বেশি ক্লান্তি অনুভব করতে পারেন এবং বমি বা মাথা ঘোরাও খুব বেশি পরিমাণে হতে পারে তাই এই সময়ে এই ধরনের লক্ষণ দেখলে ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই এমনকি এই সময়ে শরীরের বর্জ্য পদার্থ নিঃসরণ বেশি হয় বলে বারবার স্নান ঘরে যাওয়ার দরকার হয়ে পড়ে।

    সপ্তম সপ্তাহ

    সপ্তম সপ্তাহে নারী তৈরি হয়, যেটা গর্ভবতী মহিলার সাথে সংযোগ স্থাপন করে এবং অক্সিজেন এবং অন্যান্য পদার্থ শিশু অব্দি পৌঁছে যায়। এবং বর্জ্য পদার্থ নিঃসরণ করে এই সময়ে শিশুটির প্রাকতন্ত্র এবং ফুসফুসের গঠন শুরু হয়ে যায় কারণ চোখ নাক মুখ এই সময় তৈরি হয়ে যায় গর্ভবতী মহিলার ক্ষেত্রে এই সময় মিউকাস ফ্লাগ তৈরি হয় যেটা জরায়ুকে যে কোনো রকম ইনফেকশনের থেকে রক্ষা করে

    অষ্টম সপ্তাহ

    অষ্টম সপ্তাহে শিশুর ছোট্ট ছোট্ট আঙুল এবং পায়ের পাতা তৈরি হয় এবং হাতের কব্জি বা কোন এই সময়ে সঠিকভাবে তৈরি হয়ে যায় এই সময়ে চোখে রেটিনা তৈরি হতে শুরু করে। আর এই সময় থেকেই মোটামুটি এই ধারণাটি তৈরি করা যায় যে শিশুটি ছেলে না মেয়ে। এই সময়ে গর্ভাবস্থার লক্ষণ গুলি খুব বেশি রকমের হয় যেমন অতিরিক্ত ক্লান্তি মাথা ঘোরা। তাই এই সময়ে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত কারণ কি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সুষ্ঠু বাচ্চার সুরক্ষিতভাবে জন্মগ্রহণের জন্য যদি গর্ব অবস্থায় খুব বিপদ সংকুল হয়ে থাকে বা আগে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটে থাকে অথবা বয়স ৩৫ এর বেশি হয়ে থাকে তাহলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়

    নবম সপ্তাহ

    নবম সপ্তাহে শিরদার পেছনে একটি লেজের মতন অংশ পুরোপুরি ভাবে বিলুপ্ত হয় এবং মস্তিষ্কের প্রায় পূর্ণবিকাশ হয়ে যায় এই সময় শিশুটি হয় পয়েন্ট ৬ থেকে পয়েন্ট ৭ ইঞ্চি এবং ওজন হয় ৩ গ্রাম এই সময় শিশুর নাক আলাদা করে চিহ্নিত করা যায় এবং চোখের পাতা ইত্যাদিও তৈরি হতে শুরু করে পাক যন্ত্রের বিকাশ চলতে থাকে এবং জনন প্রত্যঙ্গ গুলি এই সময়ে গঠন হতে শুরু করে এই সপ্তাহে শিশুর বিকাশ খুব তাড়াতাড়ি হয় এবং এই বিকাশ বা শিশুর নড়াচড়া ইউএসডির মাধ্যমে দেখাও যায় কিন্তু পরবর্তী কিছু সপ্তাহের জন্য এটা অনুভব করা যায় না এই সময়ে ডাক্তারের চিকিৎসার অধীনে থাকে শিশুর জন্ম সুরক্ষিত ও সুনিশ্চিত করার জন্য।

    দশম সপ্তাহ

    দশম সপ্তাহে সমস্ত জরুরী প্রত্যঙ্গ শিশুর ক্ষেত্রে তৈরি হয়ে যায় এবং এগুলি কাজ করতে শুরু করে এছাড়াও আঙুলগুলি আলাদা হওয়া ইত্যাদি ও হয়ে থাকে এই সময় গর্ভবতী মহিলারা কে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয় যেমন রক্তচাপ ওজন শিশুটি র মাপ এবং অবস্থান বোঝার জন্য এছাড়াও প্রস্রাবের পরীক্ষাও এই সময় হয় এই সময়ে ডাক্তার স্তনের এবং অন্যান্য ভেতরের অংশের পরীক্ষা করে এবং অনেক প্রশ্ন করে চিকিৎসা শাস্ত্র সম্পর্কিত ইতিপূর্বে ইতিহাস বা পরিবারের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যা গুলি জানার জন্য এটি আসলে বুঝতে সাহায্য করে যে শিশুর ক্ষেত্রে কোন রকম জিনগত সমস্যা আসতে পারে কিনা এই সময়ে ডাক্তার শিশুর রেস্পন্দন হব মা এবং বাবাকে শোনায়

    একাদশ সপ্তাহ

    একাদশ সপ্তাহ থেকে ২০ তম সপ্তাহ অব্দি শিশুর বৃদ্ধি খুব তাড়াতাড়ি হয় ওজনে এবং মাপে এই বৃদ্ধিটাকে ঠিক মতন ভাবে লালন পালন করার জন্য মাকে যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টি প্রদান করতে হয় এই সময় তাই গর্ভবতী মহিলার ওজন বেড়ে যায় যা কিনা ১২ কেজি থেকে ১৫ কেজি অব্দিও বাড়তে পারে এই সময়ে প্রথম মাসিকের পরীক্ষাটি করা হয় যেখানে ইউএসজি রক্তচাপের পরীক্ষা ইত্যাদি করা হয় শিশুর ক্ষেত্রে কোন বিপদ আছে কিনা বোঝার জন্য

    দ্বাদশ সপ্তাহ

    দ্বাদশ সপ্তাহটি হল প্রথম ত্রৈমাসিকের শেষ সপ্তাহ যেখানে নখ হাত এবং পায়ের ক্ষেত্রে তৈরি হতে শুরু করে গলার অংশ এই সময়ে প্রায় তৈরি হয়ে যায়। এবং যকৃত কাজ করতে শুরু করে এই সময় গর্ভবতী মহিলার মধ্যে একটি চমক দেখা যায় যা তার আনন্দের বহিঃপ্রকাশ গর্ভাবস্থার হরমোন এবং বেড়ে যাওয়া রক্ত প্রবাহ এই চমকটিই আনতে সাহায্য করে যদিও অনেক সময় এটি ব্রণেও হওয়ার কারণও হতে পারে।

    প্রথম ত্রৈমাসিকের এই পরিবর্তন গুলি আগে থেকে জানা থাকলে মাতৃত্ব বেশি ভালোভাবে উপভোগ করা যায়।

    Is this helpful?

    thumbs_upYes

    thumb_downNo

    Written by

    Atreyee Mukherjee

    Get baby's diet chart, and growth tips

    Download Mylo today!
    Download Mylo App

    RECENTLY PUBLISHED ARTICLES

    our most recent articles

    foot top wavefoot down wave

    AWARDS AND RECOGNITION

    Awards

    Mylo wins Forbes D2C Disruptor award

    Awards

    Mylo wins The Economic Times Promising Brands 2022

    AS SEEN IN

    Mylo Logo

    Start Exploring

    wavewave
    About Us
    Mylo_logo

    At Mylo, we help young parents raise happy and healthy families with our innovative new-age solutions:

    • Mylo Care: Effective and science-backed personal care and wellness solutions for a joyful you.
    • Mylo Baby: Science-backed, gentle and effective personal care & hygiene range for your little one.
    • Mylo Community: Trusted and empathetic community of 10mn+ parents and experts.