hamburgerIcon

Orders

login

Profile

SkinHairFertilityBabyDiapersMore
Tackle the chill with hot discounts🔥 Use code: FIRST10Tackle the chill with hot discounts🔥 Use code: FIRST10
ADDED TO CART SUCCESSFULLY GO TO CART
  • Home arrow
  • Pregnancy Journey arrow
  • গর্ভাবস্থার প্রাথমিক অবস্থায় কী কারণে এইচসিজি-র পরিমাণ কম হয় ও খাদ্যের মাধ্যমে কীভাবে গর্ভাবস্থায় এইচসিজি-র পরিমাণ বাড়ানো যায় arrow

In this Article

    গর্ভাবস্থার প্রাথমিক অবস্থায় কী কারণে এইচসিজি-র পরিমাণ কম হয় ও খাদ্যের মাধ্যমে কীভাবে গর্ভাবস্থায় এইচসিজি-র পরিমাণ বাড়ানো যায়

    Pregnancy Journey

    গর্ভাবস্থার প্রাথমিক অবস্থায় কী কারণে এইচসিজি-র পরিমাণ কম হয় ও খাদ্যের মাধ্যমে কীভাবে গর্ভাবস্থায় এইচসিজি-র পরিমাণ বাড়ানো যায়

    6 November 2023 আপডেট করা হয়েছে

    একজন মহিলা গর্ভধারণ করেছেন কি না সেই বিষয়ে নিশ্চিত না হতে পারলে ডাক্তার এইচসিজি-র মাত্রা পরীক্ষা করে দেখেন। যদিও, তার রক্তে এইচসিজি অনুপস্থিত হলেই যে তিনি গর্ভধারণ করেননি এমনটা সবক্ষেত্রে নাও হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, তিনি হয়তো গর্ভাবস্থার একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছেন তাই তার এইচসিজি-র মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া শুরু হয়নি।

    প্রতিটি মা হতে চাওয়া ও মা হতে চলা মহিলা জানেন এইচসিজি-র গুরুত্ব কতটা কিন্তু গর্ভাবস্থার প্রাথমিক অবস্থায় এইচসিজি-র পরিমাণ কেন কম হয় সেই বিষয়টি কি তারা বুঝতে পারেন? এখানে এইচসিজি সম্পর্কে প্রাথমিক বিষয় থেকে শুরু করে এর মাত্রা কম হওয়ার কারণ এবং গর্ভাবস্থায় খাদ্যের মাধ্যমে কীভাবে এর মাত্রা বৃদ্ধি করা সম্ভব সেই বিষয়ে সমস্ত তথ্য দেওয়া হল।

    গর্ভাবস্থায় এইচসিজি-র অর্থ কী?

    হিউম্যান কোরিওনিক গোনাডোট্রপিন (এইচসিজি) হরমোনকে প্রায়ই প্রেগনেন্সি হরমোন আখ্যা দেওয়া হয় কারণ জরায়ুর মধ্যে সৃষ্ট কোষের দ্বারা তৈরি হয় যা জরায়ুর দেওয়ালে প্রতিস্থাপিত হওয়ার পরে নিষিক্ত ডিম্বাণুটিকে পুষ্টি প্রদান করে। গর্ভধারণের প্রায় 11দিন পরে রক্ত পরীক্ষা করা হলে এর মাত্রা শনাক্ত করা যেতে পারে, যেখানে গর্ভধারণের 12-14 দিন পরে মূত্র পরীক্ষার ফলাফলে এর মাত্রা বোঝা যায়। গর্ভাবস্থার প্রথম 8-11 সপ্তাহে এইচসিজি-র মাত্রা প্রতি 72ঘণ্টায় দ্বিগুণ হতে থাকে, তারপর গর্ভাবস্থার বাকি সময়ে ধীরে ধীরে কম হয়ে শেষ হতে থাকে।

    গর্ভাবস্থায় এইচসিজি-র মাত্রা পরীক্ষা করা হলে তার ফলাফল বুঝবেন কীভাবে?

    প্রতি মিলিলিটারে পঞ্চাশ লক্ষ (mIU/mL) আন্তর্জাতিক ইউনিটের থেকে বেশি এইচসিজি-র মাত্রার অর্থ সাধারণত গর্ভাবস্থা চিহ্নিত করে। প্রথম পরীক্ষার মাত্রাকে বেসলাইন লেভেল বলা হয় যা 20 mIU/mL বা 2,500 mIU/mL পর্যন্ত কম হতে পারে। "ডাবলিং টাইম" নামে পরিচিত চিকিৎসা পদ্ধতির জন্য বেসলাইন লেভেলটি গুরুত্বপূর্ণ। একটি স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থার প্রথম চার সপ্তাহে এইচসিজি-র মাত্রা প্রতি দুই থেকে তিন দিন বৃদ্ধি পায়। ছয় সপ্তাহের পর প্রতি 96 ঘণ্টায় এটি প্রায় দ্বিগুণ হয়ে থাকে। যখনই একজন মহিলার বেসলাইন লেভেল 5 mIU/mL-এর থেকে বেশি হয়, তখন এর পরিমাণ দ্বিগুণ হচ্ছে কিনা তো দেখার জন্য ডাক্তার আরেকটি ফলো আপ পরীক্ষা করার নির্দেশ দেন।

    র্ভাবস্থা চলাকালীন ডাক্তার এইচসিজি হরমোনের ইনজেকশন নেওয়ার পরামর্শ দেন কেন?

    কোনও গর্ভবতী মহিলার গর্ভাবস্থা টিকিয়ে রাখার জন্যে তার শরীরের বেশি মাত্রায় এইচসিজি-র প্রয়োজন হলে তখনই তাকে এইচসিজি ইনজেকশন দেওয়া হয়ে থাকে। তাই গর্ভাবস্থায় যেসব মহিলাদের এইচসিজি-র মাত্রা কম হয় তাদের এইচসিজি ইনজেকশন দেওয়া হয়।

    গর্ভাবস্থার প্রাথমিক অবস্থায় এইচসিজি-র মাত্রা কম হওয়ার কারণ কী?

    টেক্সাসের মহিলাদের জন্যে তৈরি চিলড্রেন প্যাভিলিয়নে বেলর অবস্টেট্রিকস এবং গাইনোকলজি বিভাগে অব-গাইনি ডাঃ ল্যাং বলেন "এইচসিজি-র মাত্রা কম হওয়ার মানে হল গর্ভাবস্থার একেবারে প্রাথমিক পর্যায় বা এমন একটি গর্ভাবস্থা যার গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে"। এইচসিজি-র মাত্রা কম হওয়ার আরো কিছু অন্যান্য কারণ দেওয়া হল -

    • গর্ভাবস্থার বয়সের ভুল হিসাব করা - একটি 6 থেকে 12 সপ্তাহের মধ্যে হিসাব করা গর্ভাবস্থায় কম এইচসিজি-র মাত্রা হলে তা নির্দেশ করে আসলে গর্ভাবস্থার বয়সটি ভুল। গর্ভাবস্থার বয়স সঠিক হিসাব করার জন্যে আল্ট্রাসাউন্ড অন্যান্য এইচসিজি-র পরীক্ষা করা যেতে পারে।

    • গর্ভপাত - এইচসিজি-র মাত্রা কম হলে তা কিছু ক্ষেত্রে নির্দেশ করে যে একজন মহিলার গর্ভপাত হয়ে গেছে বা হতে পারে। যদি গর্ভাবস্থায় প্ল্যাসেন্টা তৈরি হতে না পারে তবে প্রাথমিক অবস্থায় মাত্রা স্বাভাবিক থাকলেও এটি বৃদ্ধি পায় না।

    • ব্লাইটেড এগ - যখন একটি ডিম্বাণু নিষিক্ত হয়ে জরায়ুর গাত্রে প্রতিস্থাপিত হয় কিন্তু আর বৃদ্ধি পেতে পারে না। গর্ভাবস্থার থলিটি হয়তো এইচসিজি তৈরি করতে পারে তবে এর মাত্রা বৃদ্ধি পায় না কারণ ডিম্বাণুটি পরিপক্ব হয় না।

    • এক্টোপিক কনসেপশন - নিষিক্ত ডিম্বাণু যখন ফ্যালোপিয়ান টিউবে থেকে যায় ও সেখানে বৃদ্ধি পাওয়া শুরু করে, যার ফলে মৃত্যু হতে পারে, তখন তাকে এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি বলে। এইচসিজি-র মাত্রা কম হলে তা এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি নির্দেশ করতে পারে।

    যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে একজন মহিলার এইচসিজি-র মাত্রা প্রাকৃতিক ভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে না, তবে স্বাভাবিক গর্ভাবস্থা বজায় রাখতে কিছু কাজ করা যেতে পারে।

    গর্ভাবস্থার প্রাথমিক অবস্থায় কীভাবে এইচসিজি-র মাত্রা বৃদ্ধি পাবে?

    এইচসিজি শরীরে প্রাকৃতিক ভাবেই বৃদ্ধি পায়, অবশ্য যদি কোনও মহিলার এইচসিজি-র পরিমাণ খুব কম হয়, তবে ডাক্তার তাকে ওষুধ বা ইনজেকশনের পরামর্শ দিতে পারেন। একটি গবেষণায় বলা হচ্ছে যে এইচসিজি-র জন্যে তৈরি খাদ্যতালিকা গর্ভবতী মায়ের প্রথম ট্রাইমেস্টারের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি সঞ্চয় করতে পারে। এখানে এই বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হল -

    কলম্বাসের ওয়েক্সনার মেডিক্যাল সেন্টার ওহিও স্টেট ইউনিভার্সিটিতে একজন আরডি উইন্যান্ডির মতে এইচসিজি-র জন্যে তৈরি খাদ্যতালিকায় ক্যালোরির পরিমাণ খুবই কম হয়, সাধারণত প্রতিদিন 500 বা কোনও-কোনও ক্ষেত্রে 1500। তিনি বলেন, এই কঠোর বাধ্যবাধকতার জন্যে এই খাদ্যতালিকায় ফ্যাটের পরিমাণ খুবই কম হয়।

    এইচসিজি ডায়েট ওয়েবসাইট অনুযায়ী যে-যে খাবার খাওয়া যাবে তার তালিকা :

    • ফলের মধ্যে কমলালেবু, আপেল, স্ট্রবেরি ও লাল আঙুর।

    • খুব বেশি শর্করা যুক্ত নয় এমন সবজি যেমন সেলেরি, লেটুস, পেঁয়াজ, বাঁধাকপি, শশা ও টমেটো।

    • লিন মিটের উদাহরণের মধ্যে চিকেন ব্রেস্ট, চিংড়ি, লিন গ্রাউন্ড বিফ, সাদা মাছ ও লবস্টার।

    এই খাদ্যতালিকায় নিম্নলিখিত খাবারগুলি খাওয়া বারণ:

    • ফ্যাটযুক্ত খাবার যেমন চর্বিযুক্ত মাছ, বাদাম, এবং তেলযুক্ত যে-কোনও কিছু।

    • শর্করা-যুক্ত সবজি, উদাহরণ আলু

    • এই খাদ্যতালিকায় যে-কোনও প্রকারে চিনি বা শর্করা যোগ করা যাবে না।

    উপসংহার

    গর্ভাবস্থায় এইচসিজি-র মাত্রা কম হওয়ার কারণগুলি জানা প্রয়োজনীয় হলেও গর্ভাবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে এইচসিজি-র মাত্রা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাওয়া স্বাভাবিক এটি জানাও গুরুত্বপূর্ণ। আবার কিছু মহিলাদের ক্ষেত্রে এইচসিজি-র মাত্রা বেশি না হওয়া সত্ত্বেও তাদের গর্ভাবস্থা স্বাস্থ্যকর হয়ে থাকে। একজন মহিলার হরমোনের সামঞ্জস্য রাখার জন্যে ও একটি স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থা সুনিশ্চিত করার জন্য খাবারের ভূমিকা অপরিসীম। ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন ও সেই অনুযায়ী খাদ্যতালিকা তৈরি করুন। মহিলাদের নিজেদের লক্ষণগুলি লক্ষ্য করে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত ও কাজ করা উচিত।

    References

    1. Nepomnaschy PA, Weinberg CR, Wilcox AJ, Baird DD. (2008). Urinary hCG patterns during the week following implantation. NCBI

    2. Barjaktarovic M, Korevaar TI. (2017). Human chorionic gonadotropin (hCG) concentrations during the late first trimester are associated with fetal growth in a fetal sex-specific manner. NCBI

    3. Kohorn, EI. (2004). What we know about low-level hCG: Definition, classification and management. The Journal of Reproductive Medicine

    Tags

    What Causes Low HCG Levels in Early Pregnancy in English, What Causes Low HCG Levels in Early Pregnancy in Telugu, What Causes Low HCG Levels in Early Pregnancy in Tamil

    Is this helpful?

    thumbs_upYes

    thumb_downNo

    Written by

    Satarupa Dey

    Get baby's diet chart, and growth tips

    Download Mylo today!
    Download Mylo App

    RECENTLY PUBLISHED ARTICLES

    our most recent articles

    foot top wavefoot down wave

    AWARDS AND RECOGNITION

    Awards

    Mylo wins Forbes D2C Disruptor award

    Awards

    Mylo wins The Economic Times Promising Brands 2022

    AS SEEN IN

    Mylo Logo

    Start Exploring

    wavewave
    About Us
    Mylo_logo

    At Mylo, we help young parents raise happy and healthy families with our innovative new-age solutions:

    • Mylo Care: Effective and science-backed personal care and wellness solutions for a joyful you.
    • Mylo Baby: Science-backed, gentle and effective personal care & hygiene range for your little one.
    • Mylo Community: Trusted and empathetic community of 10mn+ parents and experts.