hamburgerIcon

Orders

login

Profile

SkinHairFertilityBabyDiapersMore
Tackle the chill with hot discounts🔥 Use code: FIRST10Tackle the chill with hot discounts🔥 Use code: FIRST10
ADDED TO CART SUCCESSFULLY GO TO CART
  • Home arrow
  • Symptoms & Illnesses arrow
  • খাদ্যাভ্যাস ব্যাধি: অর্থ, কারণ, ধরন এবং চিকিৎসা | Eating Disorders: Meaning, Causes, Types & Treatment in Bengali arrow

In this Article

    খাদ্যাভ্যাস ব্যাধি: অর্থ, কারণ, ধরন এবং চিকিৎসা | Eating Disorders: Meaning, Causes, Types & Treatment in Bengali

    Symptoms & Illnesses

    খাদ্যাভ্যাস ব্যাধি: অর্থ, কারণ, ধরন এবং চিকিৎসা | Eating Disorders: Meaning, Causes, Types & Treatment in Bengali

    3 November 2023 আপডেট করা হয়েছে

    খাস্যাভ্যাস ব্যাধি গুরুতর মানসিক রোগ হিসাবে বিবেচিত হয় এবং এই রোগে খাবার সম্পর্কে কোনও মানুষের মধ্যে সমস্যা তৈরি হতে পারে। এই অবস্থায় একজন রোগী কম খেতে পারেন, বা কখনও কখনও স্বাভাবিকের চেয়ে বেশিও খেতে পারেন। বেশিরভাগ খাওয়ার ব্যাধি ব্যক্তির ওজন, খাদ্য এবং শরীরের আকৃতির সঙ্গে জড়িত। এই অসুখের কারনে শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি গ্রহণ করার ক্ষমতা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হতে পারে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, এর জন্য রোগীদের হাড়, মুখ, হৃদয় বা হার্ট, পাচনতন্ত্র এবং দাঁত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যার ফলে অন্যান্য স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দেয়।

    খাওয়ার রোগের ধরণ (Types of Eating Disorders in Bengali)

    খাদ্যাভ্যাস ব্যাধিগুলোকে তিনটি প্রধান বিভাগে ভাগ করা যায়,এবং কিছু মানুষের মধ্যে একাধিক ধরণের খাওয়ার অসুখ দেখা যেতে পারে। রোগীদের যে ধরণের ব্যাধি রয়েছে তার উপর ভিত্তি করে খাওয়ার ব্যাধিগুলির লক্ষণগুলিও আলাদা হবে।

    1. বিইডি (BED)

    বিঞ্জ ইটিং ডিসঅর্ডার এমন একটি অবস্থা যেখানে কোনও মানুষ খাওয়ার উপর নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে। তারা কখনো কম কখনো বেশি খেতে পারে। খাবার না খেয়েও তারা ভাবতে পারে যে তারা খেয়ে ফেলেছে। আবার খাওয়ার পরে তারা অপরাধবোধ বা লজ্জাবোধে ভুগতে পারে। BED আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য ডায়েট করা বা উপবাস করা একদম সাধারণ ব্যাপার।

    2. অ্যানোরেক্সিয়া নার্ভোসা (Anorexia Nervosa)

    এই অবস্থাটি খুব বিরল। ১00 জনের মধ্যে ১ জন অ্যানোরেক্সিয়া নার্ভোসা রোগে ভুগতে পারে। এই সমস্যাযুক্ত ব্যক্তিরা কম ওজনের হতে পারে। এদের ওজন বাড়ার ভয় থাকে এবং তারা মনে করে যে তাদের শরীরে প্রচুর চর্বি রয়েছে ফলে তারা খুবই কম খায় এবং এই কারনে তাদের শরীর দুর্বল হয়। এইসমস্ত মানুষেরা যোগ ব্যায়াম এবং ডায়েট সম্পর্কে কঠোর নিয়ম অনুসরণ করতে পছন্দ করে।

    3. বুলিমিয়া নার্ভোসা (Bulimia Nervosa)

    বুলিমিয়া নার্ভোসায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের ঘন ঘন খাওয়ার অভ্যাস থাকে। তারা অনেক খেতে পারে এবং তারপরে বমি করে বা ডায়েট পিল বা জোলাপ সেবন করে তার থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার চেষ্টা করে। এই অবস্থার মানুষদের নিজেদের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রন থাকে না। খাওয়ার ব্যাধিতে আক্রান্ত প্রতি ২০ জনের মধ্যে প্রায় ২ জনের এই অবস্থা রয়েছে।

    খাদ্যাভ্যাস ব্যাধির কারণগুলি (Causes of Eating Disorders in Bengali)

    এই অসুখের অনেকগুলি কারণ হতে পারে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে বিভিন্ন চাপ, অনুভূতি এবং অন্যান্য ঘটনার জন্য এমন ঘটতে পারে। এছাড়াও, সামাজিক, পরিবেশগত এবং জেনেটিক কারণেও খাদ্যাভ্যাস ব্যাধি হতে পারে। কিছু অন্যান্য কারণ যা খাওয়ার অসুখকে স্পষ্ট করে তুলতে পারে তা হ'ল সম্পর্কের সমস্যা, উচ্চ একাডেমিক প্রত্যাশা, যৌনতা সম্পর্কে উদ্বেগ, মানসিক নির্যাতন, স্কুলে সমস্যা এবং আরও অনেক কিছু।

    বিভিন্ন মানসিক আঘাতমূলক ঘটনা যা খাদ্যাভ্যাস ব্যাধিকে বাড়িয়ে দিতে পারে তার মধ্যে রয়েছে পরিবারের সদস্যের মৃত্যু, খারাপ ব্যবহার, ধমক, বিবাহবিচ্ছেদ ইত্যাদি। অনেকদিনের কোনো অসুখ বা অন্যান্য সমস্যা আছে এমন ব্যক্তিদের কানে কম শোনা, বিষণ্ণতা, দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া বা ডায়াবেটিস ছাড়াও খাওয়ার অসুখ হতে পারে।

    এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা তাদের খাওয়ার অভ্যাসকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য চরম পদক্ষেপ নিতে পারে, যদি তারা মনে করে যে তাদের জীবনের অন্যান্য দিকগুলির উপর তাদের নিয়ন্ত্রণ নেই। এটা দেখা গেছে, যে কোনো আঘাত বা আবেগের মোকাবিলা করার জন্য খাবারের প্রতি আবেশ বা অবসেসনকে এরা একটা রাস্তা হিসেবে বেছে নেয়। সুতরাং, আবেগকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে খাওয়ার অসুখ এড়ানো যেতে পারে।

    খাদ্যাভ্যাস ব্যাধির লক্ষণ (Symptoms of Eating Disorders in Bengali)

    কোনও ব্যক্তির চেহারা দেখ বলা অসম্ভব যে তার খাদ্যাভ্যাসের ব্যাধি রয়েছে। যেকোনো মানুষের এই সমস্যা থাকতে পারে। এই ব্যাধির বিভিন্ন লক্ষণ একজন মানুষের খাবার নিয়ে ভাবনা চিন্তাকে প্রভাবিত করতে পারে, যা সেই ব্যক্তির আকার বা ওজনের ওপর নির্ভর করে না। রোগটির কিছু সাধারণ লক্ষণ হল:

    • চুল পড়া
    • মেজাজ পরিবর্তন
    • মাথা ঘোরা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
    • অস্বাভাবিক গরম বা ঘাম
    • প্রচুর পরিমাণে ওজন হ্রাস বা ওজন বৃদ্ধি
    • খাবার লুকিয়ে রাখা
    • সামাজিক ক্রিয়াকলাপ বা বন্ধুদের থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখা
    • ব্যায়াম এবং খাদ্য গ্রহণ সম্পর্কে কঠোর মনোভাব

    চিকিৎসা (Treatment in Bengali)

    এই অসুখের জন্য চিকিৎসা রোগীর অসুখের ধরণ এবং তাদের নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয়তার উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হয়। কিছু সাধারণ চিকিৎসার বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে:

    1. পুষ্টি কাউন্সেলিং (Nutrition Counselling)

    একজন পেশাদার ডায়েটিশিয়ান যিনি এ ব্যপারে বিশেষজ্ঞ, তিনি রোগীদের খাওয়ার অভ্যাস আরো ভালো করতে তাদের সহায়তা করতে পারেন এবং একইসঙ্গে তিনি একটি স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকাও তৈরি করে দেবেন। এছাড়াও, রোগীদের খাবারের জন্য কি কি জিনিস সংগ্রহ করতে হবে এবং কিভাবে তা থেকে খাবার প্রস্তুত করতে হবে সে সম্পর্কেও তিনি টিপস দিতে পারেন।

    2. ঔষধ (Medications)

    এই রোগের ব্যক্তিদের অন্যান্য সমস্যা যদি থাকে, যেমন বিষণ্ণতা এবং উদ্বেগ, তাহলে তার জন্য এন্টিডিপ্রেসেন্টস বা অন্য কিছু ওষুধও তাদের ব্যবহার করতে হবে। এটি রোগীদের খাবার এবং নিজেদের সম্পর্কে তাদের চিন্তাভাবনা উন্নত করতে সহায়তা করবে।

    3. সাইকোথেরাপি (Psychotherapy)

    কখনও কখনও মানসিক সমস্যা থাকলে তার থেকেও খাওয়ার ব্যাধি সৃষ্টি হতে পারে। যদি এমন হয় তাহলে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিতে হবে। বিশেষজ্ঞ একটি সিবিটি- কগনিটিভ বিহেভিয়ারাল থেরাপির পরামর্শ দিতে পারেন।

    4. স্টেপড কেয়ার (Stepped Care)

    ব্যক্তি-কেন্দ্রিক যত্ন বা স্টেপড-কেয়ার হল ব্যক্তির অসুস্থতা, চাহিদা এবং পরিস্থিতি মেটাতে কাস্টমাইজ করা একটি চিকিত্সা পদ্ধতি। এই রোগে আক্রান্ত রোগীদের যত্ন করার জন্য কিভাবে বিভিন্ন স্তরের মধ্য দিয়ে যেতে হতে পারে তা এই স্টেপড-কেয়ার পদ্ধতির মাধ্যমে বোঝা যায়।

    কখন ডাক্তার দেখাবেন?(When to see a doctor in Bengali)

    খাদ্যাভ্যাস ব্যাধি একা কাটিয়ে ওঠা বা নিয়ন্ত্রণ করা খুব চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। এটি রোগীর জীবনের অন্যান্য দিকের সঙ্গেও জড়িয়ে থাকে। যদি কোনও ব্যক্তি উপরে তালিকাভুক্ত কোনও লক্ষণ অনুভব করেন, বা যদি তিনি মনে করেন যে তার খাওয়ার অসুখ রয়েছে তবে সঠিক চিকিৎসার জন্য একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

    References

    1. Herpertz S, Hagenah U, Vocks S, von Wietersheim J, Cuntz U, Zeeck A. (2011). German Society of Psychosomatic Medicine and Psychotherapy; German College for Psychosomatic Medicine. The diagnosis and treatment of eating disorders.

    2. Sim LA, McAlpine DE, Grothe KB, Himes SM, Cockerill RG, Clark MM. (2010). Identification and treatment of eating disorders in the primary care setting. Mayo Clin Proc.

    Tags

    What is Eating Disorder in Bengali, What are the different types of Eating Disorders in Bengali, What are the cause of Eating Disorders in Bengali, Eating Disorders: Meaning, Causes, Types & Treatment in English, Eating Disorders: Meaning, Causes, Types & Treatment in Hindi, Eating Disorders: Meaning, Causes, Types & Treatment in Tamil, Eating Disorders: Meaning, Causes, Types & Treatment in Telugu

    Is this helpful?

    thumbs_upYes

    thumb_downNo

    Written by

    Nandini Majumdar

    Get baby's diet chart, and growth tips

    Download Mylo today!
    Download Mylo App

    RECENTLY PUBLISHED ARTICLES

    our most recent articles

    foot top wavefoot down wave

    AWARDS AND RECOGNITION

    Awards

    Mylo wins Forbes D2C Disruptor award

    Awards

    Mylo wins The Economic Times Promising Brands 2022

    AS SEEN IN

    Mylo Logo

    Start Exploring

    wavewave
    About Us
    Mylo_logo

    At Mylo, we help young parents raise happy and healthy families with our innovative new-age solutions:

    • Mylo Care: Effective and science-backed personal care and wellness solutions for a joyful you.
    • Mylo Baby: Science-backed, gentle and effective personal care & hygiene range for your little one.
    • Mylo Community: Trusted and empathetic community of 10mn+ parents and experts.