hamburgerIcon

Orders

login

Profile

STORE
SkinHairFertilityBabyDiapersMore
Tackle the chill with hot discounts🔥 Use code: FIRST10Tackle the chill with hot discounts🔥 Use code: FIRST10
ADDED TO CART SUCCESSFULLY GO TO CART
  • Home arrow
  • স্ট্রেচ মার্কস: এগুলি কেন হয় আর এর থেকে কীভাবে মুক্তি পাবেন? [সম্পূর্ণ গাইড] arrow

In this Article

    স্ট্রেচ মার্কস: এগুলি কেন হয় আর এর থেকে কীভাবে মুক্তি পাবেন? [সম্পূর্ণ গাইড]

    স্ট্রেচ মার্কস: এগুলি কেন হয় আর এর থেকে কীভাবে মুক্তি পাবেন? [সম্পূর্ণ গাইড]

    Updated on 3 November 2023

    স্ট্রেচ মার্কস একটি সাধারণ ঘটনা। প্রায় সব মহিলারই গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্কস হয়ে থাকে।

    যদিও এই দাগ ক্ষতিকারক নয়, এমনকি কোনও-কোনও মহিলা এগুলি নিয়ে খুব গর্ব বোধ করেন, কারণ তাদের শরীর গর্ভাবস্থায় কীভাবে পাল্টে গেছে এটি তার প্রতীক। আবার অন্যদের কাছে এটা অস্বস্তিকর। এই আর্টিকেলে আমরা দেখব স্ট্রেচ মার্কস কেন হয় আর কী করলে গর্ভাবস্থায় ব্যাথা, স্ট্রেচ মার্কস আর চুলকানি কম হতে পারে।

    স্ট্রেচ মার্কস: কেমন দেখতে হয় আর কেন হয়

    স্ট্রেচ মার্কস হওয়ার কারণ কী?

    শরীরের কোনও অংশ হঠাৎ বৃদ্ধি পেলে ওজন কমে গেলে অথবা বেড়ে গেলে স্ট্রেচ মার্কস হয়। এটি খুবই সাধারণ একটি সমস্যা এবং পুরুষ, নারী বা বয়ঃসন্ধিতে থাকা যে-কারও এটি হতে পারে।

    গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্কস দেখা দেয় যখন চামড়া গর্ভাশয়ের হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার সাথে তাল মেলাতে পারে না আর সেইসঙ্গে চামড়ায় টান পড়তে থাকে। এর ফলে চামড়ার টিস্যু আর কোলাজেন ছিঁড়ে যায় আর স্ট্রেচ মার্কস দেখা দেয়। এছাড়া, গর্ভাবস্থায় হরমোনগুলো চামড়াকে ঢিলে করে দেয় আর তাতে স্ট্রেচ মার্কস হয়।

    স্ট্রেচ মার্কস দেখতে ঠিক কী রকম হয়?

    স্ট্রেচ মার্কস একসাথে কতগুলি সাদা, লাল বা হালকা বেগুলি রঙের রেখার মতো হাতে, শরীরে, স্তনে, পেটে, নিতম্বে অথবা থাইয়ে দেখা যায়।

    গর্ভাবস্থায় কখন এই স্ট্রেচ মার্কস দেখা দেয়?

    গর্ভাবস্থায় 13 থেকে 21 সপ্তাহের মধ্যে এগুলি দেখতে পাওয়া শুরু হয় এবং ফর্সা মেয়েদের শরীরে বেশি দেখা যায়। এটি জিনগতও হতে পারে। তার মানে হল, যদি আপনার মায়ের স্ট্রেচ মার্কস হয়েছিল, আপনারও হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

    গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্কস হওয়ার ব্যাপারে 7 টি তথ্য যা আপনি আগে জানলে ভালো হতো

    বিভিন্ন মানুষের স্ট্রেচ মার্কস বিভিন্ন রকমের হতে পারে। স্ট্রেচ মার্কসের ব্যাপারে এই তথ্যগুলি জেনে রাখুন:

    1. স্ট্রেচ মার্কস হওয়ার জন্য আপনার ওজন বেশি হওয়ার প্রয়োজন নেই:

    গর্ভাবস্থায় পেট বেড়ে যাওয়ার জন্য স্ট্রেচ মার্কস দেখা দেয়। গর্ভাবস্থায় আপনার ওজন কত তার উপর এটি নির্ভর করে না।

    2. স্ট্রেচ মার্কস জিনগত:

    যদি আপনার মায়ের গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্কস হয়ে থাকে, আপনারও হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এটি বংশগত।

    3. গর্ভাবস্থার স্ট্রেচ মার্কস শরীরের অন্য অংশে ছড়ায় না:

    স্ট্রেচ মার্কস ছোঁয়াচে নয়। শরীরের অন্য অংশে এগুলি ছড়িয়ে পড়ে না। যদিও পেট বাড়তে থাকলে এগুলি আরও ঘন ও দৃশ্যমান হয়ে উঠতে পারে।

    4. বিভিন্ন মানুষের স্ট্রেচ মার্কস বিভিন্ন রকম দেখতে হতে পারে:

    এক-একজনের স্ট্রেচ মার্কস এক-এক রকমের দেখতে হতে পারে। কারও স্ট্রেচ মার্কস গাঢ় রঙের হয়, যেমন কালচে লাল বা বেগুনি। ফর্সা ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে আলাদা হতে পারে।

    5. স্ট্রেচ মার্কস হওয়াকে রোধ করা যেতে পারে:

    কার্যকর চিকিৎসা এবং প্রোডাক্ট দিয়ে গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্কস হওয়াকে রোধ করতে পারেন। মাইলো স্টোরে অনেক স্ট্রেচ মার্কস রোধক প্রোডাক্ট আছে।

    6. স্ট্রেচ মার্কস হালকা হয়ে যায়:

    যদি আপনি নিয়মিত তেল মালিশ করেন তাহলে ধীরে ধীরে স্ট্রেচ মার্কস হালকা হয়ে যায়। নতুন কোষের জন্ম আর পুনুরুজ্জীবন হলে স্ট্রেচ মার্কস হালকা হয়ে যায়, যদি আপনি স্ট্রেচ মার্কস সারানোর উপায় নিয়মিত মেনে চলেন।

    7. গর্ভাবস্থার স্ট্রেচ মার্কস রাতারাতি চলে যায় না:

    স্ট্রেচ মার্কস সরানোর জন্য অনেক চেষ্টা করতে হয়। রাতারাতি এটি সম্ভব নয়, তাই ধৈর্য ধরুন আর রুটিন মেনে চলুন।

    যে-জায়গায় স্ট্রেচ মার্কস হয়েছে সেখানে স্ট্রেচ মার্কস সরানোর ক্রিম নিয়মিত লাগালে ফল পাওয়া যায়। মাইলো কেয়ার স্ট্রেচ মার্কস ডে অ্যান্ড নাইট কিট স্ট্রেচ মার্কস হালকা করার জন্য খুব ভাল। এই বিশেষ ব্যবস্থায় রয়েছে শিয়া বাটার, সি বাকথর্ন অয়েল, অন্যান্য এসেন্সিয়াল অয়েল যা শুস্ক ত্বককে আর্দ্রতা জোগায়, চুলকানি কমায়, স্ট্রেচ মার্কস রোধ করে ও সেগুলি হালকা করে।

    গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্কস থেকে হওয়া ব্যাথা আর চুলকানি কীভাবে কমাবেন

    যদিও স্ট্রেচ মার্কস ক্ষতিকারক নয় আর ব্যাথা হয় না, তবে যেখানে সেগুলি হয়েছে সেই জায়গাটি শুষ্ক হয়ে যেতে পারে আর চুলকানি হতে পারে। স্ট্রেচ মার্কসের আশেপাশে ব্যাথা আর চুলকানি দূর করতে আপনাকে সাহায্য করার জন্য আমরা কিছু উপায়ের কথা বলব:

    1. ওটমিল দিয়ে স্নান

    ওটমিল আপনার ত্বকে আর্দ্রতা জোগায় আর আপনার ত্বকের প্রাকৃতিক তেল পুনঃস্থাপন করে। এটি চুলকানি থেকে আরাম দেয় আর আপনার ত্বককে নরম আর আর্দ্র করে তোলে। স্নানের সময় ওটমিলের ব্যবহার আপনার ত্বককে পুষ্টি জোগায়।

    2. তেল মালিশ

    আয়ুর্বেদিক আর প্রাকৃতিক তেল দিয়ে জায়গাটিতে মালিশ করলে উপকার পাওয়া যাবে। স্ট্রেচ মার্কসের আশেপাশে শুষ্কতা আর চুলকানি কমাতে নারকেল তেল মালিশ করুন। নারকেল তেল আর্দ্রতা ফেরাতে খুবই কার্যকরী।

    এই শুষ্কতা থেকে ব্যথা হতে পারে। নারকেল তেলে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি বিশেষত্ব আছে যা চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। মাইলো কেয়ার স্ট্রেচ মার্কস অয়েলে রয়েছে নারকেল তেল, সি বাকথর্ন অয়েল, আর্গন অয়েল আর অনেক পুষ্টিকর জিনিস যা চামড়ায় টান পড়তে দেয় না আর চুলকানি থামায়।

    3. স্ট্রেচ মার্কস ক্রিম

    স্ট্রেচ মার্কস ক্রিম দিয়ে স্ট্রেচ মার্কসের দাগ হালকা করা যায়। এছাড়াও এটি ত্বকের টিস্যুকে সারাতে, পুষ্টি জোগাতে আর মেরামত করতে সাহায্য করে। স্ট্রেচ মার্কস ক্রিম নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের ইলাস্টিসিটি বাড়ে ও ত্বক ফর্সা দেখায়।

    মাইলোতে আপনি স্ট্রেচ মার্কস ক্রিম কিনতে পারেন কারণ এটি 100% প্রাকৃতিক আর কার্যকরী। এতে রয়েছে খুব শক্তিশালী আর কর্যকরী ফর্মুলা যা গর্ভাবস্থায় অথবা সন্তান জন্মাবার পরও ব্যবহারের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ। কিন্তু ফল পেতে হলে স্ট্রেচ মার্কস ক্রিম নিয়মিত ব্যবহার করতে হবে!

    4. হালকা ভাবে পরিষ্কার করা

    গর্ভাবস্থায় আপনার চামড়াকে, বিশেষত আপনার স্ট্রেচ মার্কস পরিষ্কার করার জন্য হালকা ক্লিনসার ব্যবহার করুন। রুক্ষ ক্লিনসার আপনার স্ট্রেচ মার্কসকে শুস্ক করে তুলতে পারে আর তার থেকে ব্যাথা বা চুলকানি হতে পারে।

    স্ট্রেচ মার্কস থেকে মুক্তি পেতে যে-উপায়ই অবলম্বন করুন না কেন, স্ট্রেচ মার্কসের ব্যথা আর চুলকানি থেকে রক্ষা পেতে এবং ভাল ও দ্রুত ফল পেতে নিয়মিত আর যতবার চান ততবার ব্যবহার করুন।

    কীভাবে স্ট্রেচ মার্কস থেকে মুক্তি পাবেন?

    স্ট্রেচ মার্কস কখনওই চলে যায় না কিন্তু সুরক্ষিত আর প্রাকৃতিক প্রোডাক্ট ব্যবহার করলে হালকা হতে পারে। মাইলোর স্টোরে যে স্ট্রেচ মার্কস অ্যান্ড স্কার লাইটেনিং ক্রিম আছে সেরকমকিছু ব্যবহার করলে ত্বক পুষ্টি পায়, মেরামত হয় আর সেরে ওঠে আর ত্বকের ইলাস্টিসিটি বাড়ে। নিয়মিত ব্যবহার করলে শুষ্কতা আর চুলকানি থেকে রক্ষা পাওয়া যায় আর স্ট্রেচ মার্কস ধীরে ধীরে হালকা হয়ে যায়।

    স্ট্রেচ মার্কস লাইটেনিং ক্রিমে কী-কী প্রাকৃতিক উপাদান থাকা উচিত?

    একটি সুরক্ষিত স্ট্রেচ মার্কস লাইটেনিং ক্রিমে সবরকম অথবা কিছু প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয় থাকতে হবে। যেমন, নারকেল তেল ত্বকের কোনও দাগ দূর করতে সাহায্য করে, শিয়া বাটারে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল বিশেষত্ব আছে, এটি ত্বকে দাগ কম করতে সাহায্য করে, আর কোকমের প্রাকৃতিক নির্যাস কোলাজেন তৈরিকে বাড়িয়ে তোলে আর স্ট্রেচ মার্কস ধীরে ধীরে হালকা হয়ে যায়।

    মাইলো স্টোর থেকে মাইলো কেয়ার স্ট্রেচ মার্কস অ্যান্ড স্কার লাইটেনিং ক্রিম কিনুন যাতে কোকম, শিয়া বাটার, নারকেল তেল আর অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান আছে যা আপনার ত্বককে টান ধরা, দাগ, আর চুলকানি মোকাবিলা করতে সাহায্য করে।

    স্ট্রেচ মার্কস সারানোর সঠিক সময় আর সঠিক উপায় কী?

    সদ্য দেখা দিলে সেগুলি সরানো সহজ। তাই দেখতে পেলেই চিকিৎসা শুরু করা উচিত। তাও যতটা সম্ভব স্ট্রেচ মার্কস এড়ানোর জন্য 13 সপ্তাহের পর থেকেই স্ট্রেচ মার্কস লাইটেনিং ক্রিম ব্যবহার শুরু করে দেওয়া উচিত।

    যে-স্ট্রেচ মার্কস লাইটেনিং ক্রিম আপনি বেছে নিয়েছেন তা অনেকটা করে দিনে দু’বার যেখানে দাগ দেখা যাচ্ছে সেখানে লাগান। এটি ত্বককে আর্দ্র রাখবে আর ফাটার দাগ দেখা যাবে না।

    স্ট্রেচ মার্কস যাতে না হয় বা হলে কীভাবে তা সরানো যায় সেই সম্বন্ধে 11 টি টিপস

    এখন যখন আপনি জেনে গেছেন স্ট্রেচ মার্কস কখন আর কীভাবে সরানো যায়, গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্কস রোধ করতে এই 11 টি টিপস মনে রাখুন আর মেনে চলুন।

    1. গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্কস রোধ করতে মাইলো কেয়ার স্ট্রেচ মার্কস ক্রিম প্রতিদিন লাগান। এতে রয়েছে শিয়া বাটার, জাফরান, নারকেল তেল, আর কোকম যা ত্বককে মেরামত করে, সরিয়ে তোলে আর পুষ্টি জোগায় আর স্ট্রেচ মার্কস কম করে।
    2. ধন্বন্তরাম তেল মালিশ করলেও স্ট্রেচ মার্কস কম হয়। এতে রয়েছে তিল, চন্দন, আমলা, গরুর দুধ, ও অশ্বগন্ধা যা ত্বকের জন্য ভাল আর নিরাপদ।
    3. রোজ অ্যালো ভেরা জেল লাগালে আপনার শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত জায়গায় আরাম পাবেন আর এটি স্ট্রেচ মার্কসের জায়গায় পুষ্টি জুগিয়ে শুষ্কতা কম করবে।
    4. স্ট্রেচ মার্কসের দাগ কমাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন C যুক্ত খাবার খান।
    5. লেবুর রস আর চিনি মিশিয়ে লাগালে স্ট্রেচ মার্কস কম হয় আর ত্বক মসৃণ হয়।
    6. গর্ভাবস্থায় ত্বককে ভাল রাখার জন্য শরীরে জলের পরিমাণ ধরে রাখা খুব জরুরি।
    7. গর্ভাবস্থায় যাতে স্ট্রেচ মার্কস না হয় তার জন্য ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাও খুব জরুরি।
    8. প্রাকৃতিক উপাদান সমৃদ্ধ হালকা ময়শ্চারাইজার রোজ ব্যবহার করুন।
    9. স্ট্রেচ মার্কসের দাগ হালকা করতে কফি স্ক্রাব ব্যবহার করুন।
    10. যেহেতু জিঙ্ক ত্বকের মেরামতে সাহায্য করে আর আপনার ত্বককে সুস্থ রাখে তাই জিঙ্ক-সমৃদ্ধ খাবার খান।
    11. গর্ভাবস্থায় আলুর রস লাগালে ত্বকের কোনও ক্ষতের দাগ কম হয়।

    উপসংহার

    গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্কস খুব সাধারণ ঘটনা এবং এর থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। এই উপায়গুলি মেনে চললে আপনি স্ট্রেচ মার্কস থেকে মুক্তি পাবেন।

    সব রকমের স্ট্রেচ মার্কস রিমুভাল ক্রিম, অয়েল, বাটার আর কম্বোর জন্য মাইলো স্টোরে যান।

    Is this helpful?

    thumbs_upYes

    thumb_downNo

    Written by

    Satarupa Dey

    Get baby's diet chart, and growth tips

    Download Mylo today!
    Download Mylo App

    RECENTLY PUBLISHED ARTICLES

    our most recent articles

    foot top wavefoot down wave

    AWARDS AND RECOGNITION

    Awards

    Mylo wins Forbes D2C Disruptor award

    Awards

    Mylo wins The Economic Times Promising Brands 2022

    AS SEEN IN

    Mylo Logo

    Start Exploring

    wavewave
    About Us
    Mylo_logo

    At Mylo, we help young parents raise happy and healthy families with our innovative new-age solutions:

    • Mylo Care: Effective and science-backed personal care and wellness solutions for a joyful you.
    • Mylo Baby: Science-backed, gentle and effective personal care & hygiene range for your little one.
    • Mylo Community: Trusted and empathetic community of 10mn+ parents and experts.